এক নজরে বাংলাদেশের
নদ-নদী
বাংলাদেশে ছোট-বড়
মোট নদীর সংখ্যা
|
২৩০ টি।
|
দীর্ঘতম নদী
|
সুরমা (৩৯৯ কিলোমিটার)
|
দ্বিতীয় দীর্ঘতম
|
পদ্মা (৩৬৬ কিলোমিটার)
|
বৃহত্তম (নদ-নদী
মিলে)
|
ব্রহ্মপুত্র (দীর্ঘ
পথ অতিক্রম করায়)
|
খরস্রোতা নদী
|
কর্ণফুলি
|
নাব্য নদী
|
মেঘনা
|
আন্ত:সীমান্ত নদী
|
৫৭টি
|
ভারতের সাথে সীমান্ত
নদী
|
৫৪ টি
|
মায়ানমারের সাথে
সীমান্ত নদী
|
৩ টি । যথা-
১। নাফ নদী - টেকনাফে
(৫৬ কিলোমিটার)
২। সাঙ্গু নদী
- চট্টগ্রামে
৩। মাথামহুরী
- বান্দবানে
|
আর্ন্তজাতিক নদী
|
১ টি (পদ্মা)
|
বাংলাদেশের প্রায়
সব কটি নদী প্রবাহিত
|
উত্তর থেকে দক্ষিণে
( সর্পিল গতিতে)
|
পূর্ব থেকে পশ্চিমে
প্রবাহিত নদী
|
৩ টি ( বেনুনি
গতিতে)
|
মনে রাখার সহজ উপায়
“ মা ডাকে
গো ”
মা = মাথামহুরী ( বান্দবান)
ডাকে = ডাকাতীয়া
(চাঁদপুরে)
গো = গোমতী
( কুমিল্লা)
|
বাংলাদেশের প্রধান
প্রধান নদ-নদী, শাখা নদী ও উপনদীসমূহ-
১. পদ্মা নদী
|
|
উৎপত্তি
|
হিমালয়ের গাঙোত্রী
নামক হিমবাহ
|
উৎপত্তি স্থলে
নাম
|
যমুনা (ভারতের
যমুনা)
|
নদীটি তাজমহলের
কাছে এসে গঙা নাম ধারণ করে
|
|
মুর্শিদাবাদের
কাছে এসে দুটি ভাগে বিভক্ত হয়-
|
|
১. ভাগিরথী
|
হুগলির দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত।
|
২. গঙ্গা
|
বাংলাদেশে প্রবেশ করে।
|
পদ্মা বাংলাদেশে
প্রবেশ করে
|
রাজশাহীর বোয়ালিয়া
দিয়ে
|
পদ্মা যমুনার সাথে
মিলিত হয়েছে
|
গোয়ালন্দের দৌলদিয়া
|
পদ্মা মেঘনার সাথে
মিলিত হয়েছে
|
চাঁদপুরে
|
পদ্মার শাখা নদীসমূহ
|
||
কৌশল “আম্মা গো কুমারের ভাই বড় চিটার”
|
||
মনে রাখার কৌশল
|
শাখা নদী
|
পাশ্ববর্তী জেলা
|
আ
|
আড়িয়াল খাঁ
|
ফরিদপুর
|
ম
|
মধুমতি
|
মাগুড়া/ নড়াইল
|
মা
|
মাথাভাঙ্গা
|
চুয়াডাঙ্গা
|
গো
|
গড়াই
|
কুষ্টিয়া
|
কুমারের
|
কুমার
|
মাদারীপুর , ফরিদপুর
|
ভা
|
ভৈরব
|
খুলনা
|
ই
|
ইছামতি
|
পাবনা
|
বড়
|
বড়াল
|
পাবনা
|
চিটার
|
চিত্রা
|
নড়াইল
|
পদ্মার উপ নদীসমূহ
|
||
কৌশল -“পঞ্চগড়ের মহাপণ্ডিত, নগরের জয় হোক
বলে, পূর্ণ দিন, ঠাকুর গায়ে টাংকি মারল”
|
||
মনে রাখার কৌশল
|
শাখা নদী
|
পাশ্ববর্তী জেলা
|
পঞ্চগড়ের মহাপণ্ডিত
|
মহানন্দা
|
পঞ্চগড়
|
নগরের জয় হোক
|
নাগর
|
জয়পুর হাট
|
পূর্ণ দিন
|
পূনরভবা
|
দিনাজপুর
|
ঠাকুর গায়ে টাংকি
মারল
|
টাঙ্গন ,কলিখ
|
ঠাকুর গাঁ
|
২. ব্রহ্মপুত্র/যমুনা নদী
|
|
উৎপত্তি
|
তিব্বতের কৈলাশ
টিলার মানস সরবরে
|
উৎপত্তি স্থলে
নাম
|
সানপো
|
আসামে এসে নাম
ধারণ করে
|
ডিহিং
|
পদ্মা বাংলাদেশে
প্রবেশ করে
|
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী
থানার মাঝিয়ালির ভিতর দিয়ে
|
১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে নদীটি
দুইভাগে বিভক্ত হয়-
|
|
১. যমুনা
|
সিরাজগঞ্জের পার্শ্বদিয়ে
প্রবাহিত
|
২. পুরাতন ব্রহ্মপুত্র
|
সিলেটের দিকে প্রবাহিত
হয়ে মেঘনার সাথে মিলিত
|
যমুনার শাখা নদীসমূহ
|
||
কৌশল “ ঈশ্বরী বুড়ি”
|
||
মনে রাখার কৌশল
|
শাখা নদী
|
পাশ্ববর্তী জেলা
|
ঈশ্বরী
|
ধলেশ্বরী
|
টাঙ্গাইল
|
বুড়ি
|
বুড়িগঙ্গা
|
ঢাকা (ধলেশ্বরীর
শাখা নদী)
|
যমুনার উপ নদীসমূহ
|
||
কৌশল “যুবতী দুধ, কলা খায়”
|
||
মনে রাখার কৌশল
|
শাখা নদী
|
পাশ্ববর্তী অঞ্চল
|
যু
|
যমুনেশ্বরী
|
বদরগঞ্জ
|
ব
|
বাঙালি
|
গাইবান্ধা/ বগুড়া
|
তী
|
তিস্তা
|
রংপুর
|
দু
|
দুধকুমার
|
কুড়িগ্রাম
|
ধ
|
ধরলা
|
কুড়িগ্রাম
|
কু
|
করতোয়া
|
বগুড়া/মহাস্থান
গড়
|
ল + আ
|
আত্রাই
|
নওগাঁ (চলন বিলের
মাঝ দিয়ে প্রবাহিত)
|
দুবার ভারতে ও দুবার বাংলাদেশে প্রবেশ করে = আত্রাই নদী
|
0 comments:
Post a Comment